৩ মন্তব্য
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী ও সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের জীবনহানির আশঙ্কা করছে দলটি। আজ শনিবার দুপুরে দলের বড় মগবাজার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলাম এ আশঙ্কার কথা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে আজহারুল ইসলাম বলেন, ৫ এপ্রিল এক আদেশে নিজামী ও মুজাহিদকে কেন্দ্রীয় কারাগারে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এক সপ্তাহের ব্যবধানে সরকার তাঁদেরকে ধানমন্ডির একটি বাড়িতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আয়োজন করে। সরকার এটাকে সেফ হোম বললেও আসলে এটি হবে টর্চার হোম। এ দুই নেতাকে ধানমন্ডির একটি বাড়িতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের খবরে তাঁদের পরিবার সদস্যরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে।
আজহারুল ইসলাম অভিযোগ করেন, ‘সরকার জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য বাড়িটির নাম সেফ হোম দিলেও এটি আসলে বিরোধী দলের নেতাদের নির্যাতনের কেন্দ্র। এ ছাড়া বাড়িটি সরকারি দলের প্রভাবাধীন এলাকায় অবস্থিত। এ অবস্থায় আমরা দুই নেতার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। আমরা তাঁদের জীবনহানির আশঙ্কা করছি।’
এ টি এম আজহার আবারও দাবি করেন, দেশে কোনো যুদ্ধাপরাধী নেই। একাত্তরে জামায়াতের কেউ যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। প্রতিবেশী একটি বড় দেশের ইচ্ছাপূরণের জন্য সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে।
নিজামী ও মুজাহিদের রিমান্ড বাতিল এবং নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে দলটি ১৮ এপ্রিল সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
পাঠকের মন্তব্য
২০১১.০৪.১৬ ১৪:৩২
We will not regret for them.
Prabir Paul
২০১১.০৪.১৬ ১৪:৩৯
৭১ এ কত মানুষের জীবনহানী এরা ঘটিয়েছে অথবা ঘটাতে সাহায্য করেছে এরা, কত নারীর সমভ্রম করেছে এরা নষ্ট। আর এখন আশংকা করেছেন এদের জীবনহানীর ? এটাত ওদের অনেকদিন ধরেই প্রাপ্য হয়ে রয়েছে আজহারুল সাহেব । পাপ বাপেরেও ছাড়েনা।
News Source http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-04-16/news/147000
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী ও সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের জীবনহানির আশঙ্কা করছে দলটি। আজ শনিবার দুপুরে দলের বড় মগবাজার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলাম এ আশঙ্কার কথা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে আজহারুল ইসলাম বলেন, ৫ এপ্রিল এক আদেশে নিজামী ও মুজাহিদকে কেন্দ্রীয় কারাগারে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এক সপ্তাহের ব্যবধানে সরকার তাঁদেরকে ধানমন্ডির একটি বাড়িতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আয়োজন করে। সরকার এটাকে সেফ হোম বললেও আসলে এটি হবে টর্চার হোম। এ দুই নেতাকে ধানমন্ডির একটি বাড়িতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের খবরে তাঁদের পরিবার সদস্যরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে।
আজহারুল ইসলাম অভিযোগ করেন, ‘সরকার জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য বাড়িটির নাম সেফ হোম দিলেও এটি আসলে বিরোধী দলের নেতাদের নির্যাতনের কেন্দ্র। এ ছাড়া বাড়িটি সরকারি দলের প্রভাবাধীন এলাকায় অবস্থিত। এ অবস্থায় আমরা দুই নেতার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। আমরা তাঁদের জীবনহানির আশঙ্কা করছি।’
এ টি এম আজহার আবারও দাবি করেন, দেশে কোনো যুদ্ধাপরাধী নেই। একাত্তরে জামায়াতের কেউ যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। প্রতিবেশী একটি বড় দেশের ইচ্ছাপূরণের জন্য সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে।
নিজামী ও মুজাহিদের রিমান্ড বাতিল এবং নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে দলটি ১৮ এপ্রিল সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
পাঠকের মন্তব্য
২০১১.০৪.১৬ ১৪:৩২
We will not regret for them.
Prabir Paul
২০১১.০৪.১৬ ১৪:৩৯
৭১ এ কত মানুষের জীবনহানী এরা ঘটিয়েছে অথবা ঘটাতে সাহায্য করেছে এরা, কত নারীর সমভ্রম করেছে এরা নষ্ট। আর এখন আশংকা করেছেন এদের জীবনহানীর ? এটাত ওদের অনেকদিন ধরেই প্রাপ্য হয়ে রয়েছে আজহারুল সাহেব । পাপ বাপেরেও ছাড়েনা।
News Source http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-04-16/news/147000
0 comments:
Post a Comment
Thanks For Comment Pediabd Group Web Site. Every Day update News from get PediaBD News. And Update Picture Update All Web Site Visit http://www.yahoobest.com/ or
http://www.pediabd.com/