কবিতা পরিষদের সমাবেশ
Nanak Kanti Sen
২০১১.০৪.১৩ ০৮:১৮
নারী-নীতি বাস্তবায়ণে নারী সমাজকেই রাস্তায় নামতে হবে । যে সকল মোল্লা গোষ্ঠী নিজেদের স্বার্থ-সংরক্ষণে এই নীতির বিরোধীতা করছে, এদের ঝাটা মেরে তাড়াতে হবে নারী-সমাজকেই।
Gazi Nasser
২০১১.০৪.১৩ ১১:৩৭
আমাদের সমাজে নারীদেকে কোন মূল্যায়নই করা হয় না। এমনকি নারীরাও, নারীদেরকে মুল্যায়ন করে না।
Gazi Nasser
২০১১.০৪.১৩ ১৫:৩৫
আমাদের সমাজে নারীদেকে কোন মূল্যায়নই করা হয় না। এমনকি নারীরাও, নারীদেরকে মুল্যায়ন করে না। যেমন আমাদের সমাজে দেখা যায় যে সকল দাম্পত্তি কন্যা সন্তান জন্ম দেয় তাদেরকে, সমাজের নারী পুরুষ সকলেই এমনকি শাশুরীরাও তেমন একটা ভাল চোখে দেখেনা। কোরআনের আইন মানা ফরজ, তবে কারো মেয়ে সন্তান থাকলে, মেযের বাবার মুত্যুর পর, মেযেকে বঞ্চিত করা হয় তার পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে এবং স্ত্রীকে বঞ্চিত করা হয় তার স্বামীর সম্পত্তি থেকে। এমন একটা আইন করা উচিৎ যেমন, ব্যাংকে টাকা রাখতে হলে নমিনির নাম উল্লেখ থাকে তেমনি সম্পত্তির ক্ষেত্রেও নমিনি থাকা উচিৎ, শুধু মাত্র যাদের কন্যা সন্তান থাকবে। মা বাবার মৃতুর পর যাতে অন্য কেহ এই সম্পত্তিতে ভাগ বসাতে না পাবে।
Asad
২০১১.০৪.১৩ ২১:২৭
নারীনীতির নামে সরকার দেশে একটি বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। আড়ালে আবডালে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে হাজার হাজার কোটি সরকারী ও জনগণের টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাচার করা হচ্ছে!! কি আশ্চর্য লুটপিটের কৌশল।
News Sours http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-04-13/news/146351
৪ মন্তব্য
নারী উন্নয়ন নীতিমালা বাস্তবায়নে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে দেশের সব সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় কবিতা পরিষদ।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গণগ্রন্থাগারের সামনে মৌলবাদ-বিরোধী এক সমাবেশ থেকে ওই আহ্বান জানানো হয়।
গতকাল ‘নারীনীতির পক্ষে, মৌলবাদের বিপক্ষে সমাবেশ ও কবিতা পাঠ’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কবিতা পরিষদ।
এতে বক্তারা বলেন, একাত্তরের ঘাতক আমিনী ও তাঁর মতাদর্শীরা ধর্মের দোহাই দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছেন। নারী উন্নয়ন নীতিমালায় কী আছে, তা না পড়েই আমিনী ও তাঁর অনুসারীরা এর বিরোধিতা করছেন। তাঁদের কাজ হলো ধর্মকে ব্যবহার করে নিজস্ব স্বার্থ হাসিল করা। তাঁরা একাত্তরে নারীকে যেভাবে দেখেছেন, এখনো সেভাবেই দেখতে চান। তাঁদের অপপ্রচার ও অপচেষ্টা প্রতিহত করা এবং নারী উন্নয়ন নীতিমালা বাস্তবায়নে সরকারের ওপর চাপ রাখতে সবার প্রতি আহ্বান জানান বক্তারা।
জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি হাবীবুল্লাহ সিরাজীর সভাপতিত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ইনস্টিটিউটের পরিচালক ও কবিতা পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ সামাদ, মুনীর সিরাজ, আমিনুর রহমান সুলতান, আসলাম সানী প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সমাবেশে নারীনীতির পক্ষে এবং মৌলবাদের বিপক্ষে কবিতা পাঠ করেন কবি আয়াত আলী পাটওয়ারী, বাদল চৌধুরী, শাহাদাৎ হোসেন নিপু, সঞ্জীব পুরোহিত ও জাহানারা জনি।
পাঠকের মন্তব্যনারী উন্নয়ন নীতিমালা বাস্তবায়নে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে দেশের সব সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় কবিতা পরিষদ।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গণগ্রন্থাগারের সামনে মৌলবাদ-বিরোধী এক সমাবেশ থেকে ওই আহ্বান জানানো হয়।
গতকাল ‘নারীনীতির পক্ষে, মৌলবাদের বিপক্ষে সমাবেশ ও কবিতা পাঠ’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কবিতা পরিষদ।
এতে বক্তারা বলেন, একাত্তরের ঘাতক আমিনী ও তাঁর মতাদর্শীরা ধর্মের দোহাই দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছেন। নারী উন্নয়ন নীতিমালায় কী আছে, তা না পড়েই আমিনী ও তাঁর অনুসারীরা এর বিরোধিতা করছেন। তাঁদের কাজ হলো ধর্মকে ব্যবহার করে নিজস্ব স্বার্থ হাসিল করা। তাঁরা একাত্তরে নারীকে যেভাবে দেখেছেন, এখনো সেভাবেই দেখতে চান। তাঁদের অপপ্রচার ও অপচেষ্টা প্রতিহত করা এবং নারী উন্নয়ন নীতিমালা বাস্তবায়নে সরকারের ওপর চাপ রাখতে সবার প্রতি আহ্বান জানান বক্তারা।
জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি হাবীবুল্লাহ সিরাজীর সভাপতিত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ইনস্টিটিউটের পরিচালক ও কবিতা পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ সামাদ, মুনীর সিরাজ, আমিনুর রহমান সুলতান, আসলাম সানী প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সমাবেশে নারীনীতির পক্ষে এবং মৌলবাদের বিপক্ষে কবিতা পাঠ করেন কবি আয়াত আলী পাটওয়ারী, বাদল চৌধুরী, শাহাদাৎ হোসেন নিপু, সঞ্জীব পুরোহিত ও জাহানারা জনি।
Nanak Kanti Sen
২০১১.০৪.১৩ ০৮:১৮
নারী-নীতি বাস্তবায়ণে নারী সমাজকেই রাস্তায় নামতে হবে । যে সকল মোল্লা গোষ্ঠী নিজেদের স্বার্থ-সংরক্ষণে এই নীতির বিরোধীতা করছে, এদের ঝাটা মেরে তাড়াতে হবে নারী-সমাজকেই।
Gazi Nasser
২০১১.০৪.১৩ ১১:৩৭
আমাদের সমাজে নারীদেকে কোন মূল্যায়নই করা হয় না। এমনকি নারীরাও, নারীদেরকে মুল্যায়ন করে না।
Gazi Nasser
২০১১.০৪.১৩ ১৫:৩৫
আমাদের সমাজে নারীদেকে কোন মূল্যায়নই করা হয় না। এমনকি নারীরাও, নারীদেরকে মুল্যায়ন করে না। যেমন আমাদের সমাজে দেখা যায় যে সকল দাম্পত্তি কন্যা সন্তান জন্ম দেয় তাদেরকে, সমাজের নারী পুরুষ সকলেই এমনকি শাশুরীরাও তেমন একটা ভাল চোখে দেখেনা। কোরআনের আইন মানা ফরজ, তবে কারো মেয়ে সন্তান থাকলে, মেযের বাবার মুত্যুর পর, মেযেকে বঞ্চিত করা হয় তার পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে এবং স্ত্রীকে বঞ্চিত করা হয় তার স্বামীর সম্পত্তি থেকে। এমন একটা আইন করা উচিৎ যেমন, ব্যাংকে টাকা রাখতে হলে নমিনির নাম উল্লেখ থাকে তেমনি সম্পত্তির ক্ষেত্রেও নমিনি থাকা উচিৎ, শুধু মাত্র যাদের কন্যা সন্তান থাকবে। মা বাবার মৃতুর পর যাতে অন্য কেহ এই সম্পত্তিতে ভাগ বসাতে না পাবে।
Asad
২০১১.০৪.১৩ ২১:২৭
নারীনীতির নামে সরকার দেশে একটি বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। আড়ালে আবডালে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে হাজার হাজার কোটি সরকারী ও জনগণের টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাচার করা হচ্ছে!! কি আশ্চর্য লুটপিটের কৌশল।
News Sours http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-04-13/news/146351
0 comments:
Post a Comment
Thanks For Comment Pediabd Group Web Site. Every Day update News from get PediaBD News. And Update Picture Update All Web Site Visit http://www.yahoobest.com/ or
http://www.pediabd.com/