তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আকবর আলি খান বলেছেন, দেশি ও বিদেশি সংস্কৃতির সমন্বয় সাধনের মধ্য দিয়েই বাঙালি সংস্কৃতির বিকাশ ঘটেছে। টিকে থাকার প্রথম শর্ত হলো নিজের শক্তিতে বলীয়ান হতে হবে। আজকে বাঙালির সবচেয়ে বড় প্রয়োজন শক্তিশালী সংগঠন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বাংলা একাডেমীর নজরুল মঞ্চে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ‘প্রেক্ষিত পহেলা বৈশাখ ১৪১৮ বাঙালির অতীত ও ভবিষ্যত্’ শীর্ষক এক স্মারক বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
আকবর আলি বলেন, ‘দেশে রাজনীতির ক্ষেত্রে অন্তর্দ্বন্দ্বসমূহ এখনো নিরসন করা যায়নি। এই স্ববিরোধিতার সবচেয়ে বড় দ্বন্দ্ব চলছে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে, ব্যক্তি স্বার্থের সাথে গোষ্ঠী স্বার্থের এবং ঐক্যের সাথে বিভক্তির। সুচারুভাবে এই দ্বন্দ্বের নিরসনের ওপরই নির্ভর করবে আগামী দিনের বাঙালির ইতিহাসের গতিধারা।’
বাংলা একাডেমী আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন একাডেমীর সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন একাডেমীর মহাপরিচালক।
সভাপতির ভাষণে কবীর চৌধুরী বলেন, নববর্ষের এ দিনে বাঙালি সালতামামি অর্থাত্ গত এক বছরের পাওয়া না-পাওয়ার হিসেব মেলায়। তিনি বলেন, ‘আমাদের সামনের দিকে এগোতে হলে সরকার ও জনগণকে ধর্মনিরপেক্ষতা অবলম্বন করেই এগোতে হবে।’
বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বলেন, বাঙালির সমাজজীবনে নববর্ষের গুরুত্ব অসামান্য। রাষ্ট্রীয় আদর্শের সঙ্গে নববর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠান অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রসঙ্গত, নববর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে ১০ দিনব্যাপী আয়োজিত ‘বইয়ের আড়ং’ উদ্বোধন করেন আকবর আলি খান। পরে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন কণ্ঠশিল্পী মহাদেব ঘোষ, সুষমা দাস, মকবুল হোসেন, সুজিত মোস্তফা, ইয়াকুব আলী খান, ছায়া রানী সরকার, শারমিন সাথী ইসলাম এবং ভূপতিভূষণ বর্মার পরিচালনায় ভাওয়াইয়া সংগীত সংগঠনের শিল্পীরা। বাসস।
News Source http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-04-14/news/146748
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বাংলা একাডেমীর নজরুল মঞ্চে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ‘প্রেক্ষিত পহেলা বৈশাখ ১৪১৮ বাঙালির অতীত ও ভবিষ্যত্’ শীর্ষক এক স্মারক বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
আকবর আলি বলেন, ‘দেশে রাজনীতির ক্ষেত্রে অন্তর্দ্বন্দ্বসমূহ এখনো নিরসন করা যায়নি। এই স্ববিরোধিতার সবচেয়ে বড় দ্বন্দ্ব চলছে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে, ব্যক্তি স্বার্থের সাথে গোষ্ঠী স্বার্থের এবং ঐক্যের সাথে বিভক্তির। সুচারুভাবে এই দ্বন্দ্বের নিরসনের ওপরই নির্ভর করবে আগামী দিনের বাঙালির ইতিহাসের গতিধারা।’
বাংলা একাডেমী আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন একাডেমীর সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন একাডেমীর মহাপরিচালক।
সভাপতির ভাষণে কবীর চৌধুরী বলেন, নববর্ষের এ দিনে বাঙালি সালতামামি অর্থাত্ গত এক বছরের পাওয়া না-পাওয়ার হিসেব মেলায়। তিনি বলেন, ‘আমাদের সামনের দিকে এগোতে হলে সরকার ও জনগণকে ধর্মনিরপেক্ষতা অবলম্বন করেই এগোতে হবে।’
বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বলেন, বাঙালির সমাজজীবনে নববর্ষের গুরুত্ব অসামান্য। রাষ্ট্রীয় আদর্শের সঙ্গে নববর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠান অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রসঙ্গত, নববর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে ১০ দিনব্যাপী আয়োজিত ‘বইয়ের আড়ং’ উদ্বোধন করেন আকবর আলি খান। পরে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন কণ্ঠশিল্পী মহাদেব ঘোষ, সুষমা দাস, মকবুল হোসেন, সুজিত মোস্তফা, ইয়াকুব আলী খান, ছায়া রানী সরকার, শারমিন সাথী ইসলাম এবং ভূপতিভূষণ বর্মার পরিচালনায় ভাওয়াইয়া সংগীত সংগঠনের শিল্পীরা। বাসস।
News Source http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-04-14/news/146748
0 comments:
Post a Comment
Thanks For Comment Pediabd Group Web Site. Every Day update News from get PediaBD News. And Update Picture Update All Web Site Visit http://www.yahoobest.com/ or
http://www.pediabd.com/