This News Easily Reading Must Best Your PC needed Windows 7.

MD. ILIAS MALLIK (RUNI) ALL NEWS BY www.prothom-alo.com ALL NEWS BANGLA LANGUAGE WRIGHT. FOR READING EASY FORMULA YOUR PC HAVE BEEN NEEDED WINDOWS 7 WINDOW. THANKS

বাংলা

মোঃ ইলিয়াছ মল্লিক সব NEWS BY www.prothom-alo.com ওয়েব সাইট থেকে নেওয়া । সব নিউস সহজ বাভে পরাড় জন্য আপনার কম্পিউটারে WINDOWS 7 WINDOW. Use করুন । ....

Wednesday, May 11, 2011

এসইসির চেয়ারম্যান ও ডিএসইর সভাপতিসহ ১৫ জনের ব্যাংক হিসাব তলব বিশেষ প্রতিনিধি | তারিখ: ১১-০৫-২০১১

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার, ডিএসইর সাবেক ও বর্তমান সভাপতি যথাক্রমে রকিবুর রহমান ও শাকিল রিজভীসহ বাজারসংশ্লিষ্ট ১৫ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল থেকে আজ বুধবার ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠানো এক নির্দেশে এই তথ্য তলব করা হয়েছে। চিঠি পাওয়ার সাত দিনের মধ্যে এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানে আমানত ও ঋণ হিসাব এবং যেকোনো ধরনের বিনিয়োগের তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে ব্যাংকগুলোকে। ২০০৪-০৫ অর্থবছর থেকে ২০০৯-১০ অর্থবছর পর্যন্ত এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ভল্ট, লকার, সঞ্চয়পত্র, ক্রেডিট কার্ডসহ যেকোনো ধরনের আর্থিক বিনিয়োগের এই তথ্য চাওয়া হয়েছে আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪-এর ১১৩ (এফ) ধারা অনুসারে। চিঠিটি স্বাক্ষরিত হয়েছে গতকাল মঙ্গলবার আর আজ তা ব্যাংকগুলোতে পৌঁছেছে।
খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বে সরকার গঠিত পুঁজিবাজার তদন্ত প্রতিবেদনে এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম নানাভাবে রয়েছে।
এনবিআরের চিঠিতে যাঁদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন, এসইসির বর্তমান চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার, রাষ্ট্র খাতের বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান আইসিবির মহাব্যবস্থাপক (জিএম) ইফতিখার উজ জামান ও তাঁর স্ত্রী শায়লা জামান, আইসিবির ডিজিএম (সহকারী মহাব্যবস্থাপক) আবদুর রউফ, তাঁর স্ত্রী সাইদা পারভীন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক সভাপতি রকিবুর রহমান ও তাঁর স্ত্রী গুলজার বেগম এবং ডিএসইর বর্তমান সভাপতি শাকিল রিজভী ও তাঁর স্ত্রী রেহানা রিজভী। তাঁদের বিষয়ে ঢাকা মহানগরের সব ব্যাংকের তথ্য চাওয়া হয়েছে। আর চট্টগ্রাম মহানগর এলাকা থেকে তথ্য চাওয়া হয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি চিটাগাং ভেজিটেবল অয়েল, এর পাঁচ পরিচালক যথাক্রমে শামসুল আলম শামীম, এ এইচ এম হাবিবুল্লাহ, নুরুল আলম, মো. আমিন ও ইযরানুল হকের।
তদন্ত প্রতিবেদন কোনো সংশোধন ছাড়াই প্রকাশ করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রতিবেদন প্রকাশ করে বলেছিলেন, শেয়ারবাজার কারসাজির প্রতিবেদন ধরে ক্ষেত্রবিশেষে সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থা যেমন-এনবিআর, বাংলাদেশ ব্যাংক, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) নিবিড় তদন্ত করবে।

news source http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-05-11/news/153564

পুরুষের পেটে ‘সন্তান’ নিজস্ব প্রতিবেদক, বগুড়া ও শিবগঞ্জ প্রতিনিধি | তারিখ: ১১-০৫-২০১১

প্রকৃতির নিয়মে সন্তান ধারণের কথা নারীদেরই। কিন্তু এ নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলায় এক পুরুষের পেটে পাওয়া গেছে এক ‘সন্তান’-এর খোঁজ। আবদুল মালেক (৪০) নামের ওই ব্যক্তির পেটে শিশুসন্তানটি জীবিত আছে, তবে পরীক্ষায় শিশুর হাত-পা, চোখ ও মেরুদণ্ড দেখা গেছে। মাথা পুরোটা নেই, এক পাশ দেখা যায়। বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিত্সকেরা আজ বুধবার সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
চিকিত্সকেরা বলছেন, এটি কোনো অস্বাভাবিক বিষয় নয়। প্রতি পাঁচ লাখে এমন একজন রোগী পাওয়া যায়। চিকিত্সাবিজ্ঞানের ভাষায় একে বলা হয় ‘ফিটাস ইন ফিটু’। ‘ফিটাস’ মানে একটি বাচ্চার সঙ্গে আরেকটি বাচ্চা। একটি ভ্রূণ আরেকজনের শরীরের মধ্যে ঢুকে গেছে। সোজা কথায়, মালেক যখন মায়ের গর্ভে ছিলেন, তখন যমজ বাচ্চা ছিল। কিন্তু বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অন্য বাচ্চাটি মালেকের পেটে চলে গেছে।
চিকিত্সকেরা জানান, বিশ্বে এ ধরনের ৯০ জন রোগীর সন্ধান মিলেছে। অনলাইন তথ্যকোষ উইকিপিডিয়া ও ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্যমতে, ১৯৯৯ সালে ভারতের নাগপুরে সঞ্জু ভগত নামে ৩৬ বছর বয়সী এমন এক রোগীর সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল, যিনি দীর্ঘদিন ধরে তাঁর যমজকে নিজের পেটে বয়ে বেড়াচ্ছিলেন। ভারতের সঞ্জু ভগতের সঙ্গে শিবগঞ্জের মালেকের বেশ মিল রয়েছে বলে ওই চিকিত্সকেরা জানিয়েছেন।
জানা গেছে, মালেকের বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলার ময়দানহাটা ইউনিয়নের মিরাপুর গ্রামে। গত ২৮ এপ্রিল তিনি পেটে ব্যথা নিয়ে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি হন। তাঁর পেট প্রসূতি নারীদের মতো ফোলা। হাসপাতালে ভর্তির পর টিউমার ভেবে চিকিত্সকেরা তাঁর আলট্রাসনোগ্রাম করেন। তেমন কিছু না পেয়ে অন্য এক পরীক্ষায় দেখা যায়, মালেকের পেটের মধ্যে পাকস্থলির পেছনে শিশুর অস্তিত্ব। তবে শিশুটি অপরিপক্ব।
আবদুল মালেকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা চার ভাই, এক বোন। তিনি ভাইদের মধ্যে দ্বিতীয়। ছোটবেলা থেকেই তাঁর পেট সামান্য বড় ছিল। তখন থেকেই কাজকর্ম করতে গেলে কিছু সমস্যা হতো। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর পেট ফুলতে থাকে। তাই তিনি কাজ করতে পারতেন না। পেটে প্রচণ্ড জ্বালা-যন্ত্রণা হতো। অনেকবার গ্রামের চিকিত্সকদের কাছে গেছেন। সবাই ব্যথার ওষুধ দেন। এবার ব্যথা বেশি হওয়ায় এখানে এসেছেন।
মালেকের মামা মিরাপুর গ্রামের বাসিন্দা নজরুল ইসলাম জানান, ছোটবেলা থেকেই মালেককে দেখে আসছেন। বছর বিশেক আগে তাঁর পেটের এক পাশ শক্ত ছিল, অন্য পাশ ছিল নরম। ধীরে ধীরে পুরো পেট শক্ত ও বড় হয়ে যায়। বছর পাঁচেক আগে বিয়েও করেছিলেন তিনি। তবে মালেকের মানসিক সমস্যার কারণে দাম্পত্য জীবন দুই বছরের বেশি টেকেনি।
হাসপাতালের গ্রন্থাগার কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শজিমেকের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এ কে এম মাসুদুর রহমান জানান, মালেক মানসিক প্রতিবন্ধী। তাঁর শরীর থেকেই ভেতরের শিশুটি খাবার পাচ্ছে। যে কারণে তিনি পুষ্টিহীনতায় ভুগছেন। এক প্রশ্নের জবাবে মাসুদুর রহমান জানান, মালেককে সুস্থ করে তুলতে হলে অপরিপুষ্ট শিশুটি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অপসারণ করতে হবে। তাঁর জানামতে, বছর কয়েক আগে ঢাকায় এমন একজন রোগীর সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল।


News source http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-05-11/news/153519

Monday, May 2, 2011

লাদেনের মৃত্যুকে সমর্থন করে পাকিস্তানের বিবৃতি অনলাইন ডেস্ক | তারিখ: ০১-০৫-২০১১

পাকিস্তান ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুকে সমর্থন করে একটি বিবৃতি দিয়েছে। আজ সোমবার পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এ কথা জানায়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সেনাসদস্যরা একটি গোয়েন্দা খবরের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে পাকিস্তানের এবোটাবাদ শহরে আজ ভোর রাতে আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্র তাদের পূর্বঘোষিত নীতি অনুযায়ী পৃথিবীর যে স্থানে লাদেনকে পাওয়া যাবে, সেখানেই তাঁকে হত্যা করা হবে বলে এই সামরিক অভিযান পরিচালনা করে।
পররাষ্ট্র দপ্তর তাদের বিবৃতিতে জানায়, এই ঘটনা সব সন্ত্রাসী সংগঠনের জন্য একটি বিরাট ধাক্কা হিসেবে বিবেচিত হবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারিকে ফোন করে এই সফল অভিযান পরিচালনার কথা জানান।
আল-কায়েদা পাকিস্তানের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। তাদের পরিচালিত সন্ত্রাসী আক্রমণে হাজার হাজার নিরীহ পাকিস্তানি নারী, পুরুষ ও শিশু নিহত হয়েছে বলে পররাষ্ট্র দপ্তরের বিবৃতিতে জানান হয়। দ্য নিউজ অনলাইন।
News Source http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-05-01/news/151073

লাদেনের সন্ধান মিলল যেভাবে অনলাইন ডেস্ক | তারিখ: ০১-০৫-২০১১

ওসামা বিন লাদেন কোনো গুহায় জীবনযাপন করছিলেন না। তিনি পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে মাত্র দুই ঘণ্টার পথ অ্যাবোটাবাদে প্রাসাদোপম বাড়িতে বসবাস করছিলেন। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর টুইন টাওয়ার আক্রমণের পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র ওসামার সংবাদবহনকারীদের ওপর নজরদারি করছিল। ছয় বছর পর ২০০৭ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাঁর এক সংবাদবহনকারীর খোঁজ পায় এবং ২০১০ সালের আগস্টে নিশ্চিত হয় ওই সংবাদবহনকারী অ্যাবোটাবাদ থেকে তাঁর কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন।
একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তা এমএসবিসিএনকে জানান, বাড়িটি ১২-১৮ ফুট দেয়াল দিয়ে ঘেরা। কোনো ইন্টারনেট বা টেলিফোন সংযোগ ছিল না সেখানে। বাড়িটি থেকে রাস্তার দিকে কোনো জানালাও নেই। এখানকার একটি প্রথা হচ্ছে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে লুকানোর জন্য এ ধরনের বাড়ির ব্যবহার করা। গোয়েন্দারা খুব দ্রুত বুঝতে পারেন, ওসামার সংবাদবহনকারী ও তাঁর ভাই ছাড়া সেখানে অন্য একটি পরিবার বাস করে, যা ওসামা বিন লাদেনের পরিচিতির সঙ্গে মিলে যায়।
ফেব্রুয়ারি মাসে ওসামার অবস্থান বিষয়ে গোয়েন্দারা একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হন। প্রেসিডেন্ট ওবামা মার্চ মাসে সামরিক অভিযান বিষয়ে পাঁচটি সভা করেন এবং শুক্রবার তিনি অভিযান পরিচালনার হুকুম দেন। এমএসবিসিএন।

News Source http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-05-01/news/151159

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More

 
Design by Search | Bloggerized by Picture - Premium Blogger Themes | fantastic sams coupons