
রপ্তানি বাড়ানোর পাশাপাশি সংস্কৃতিবিনিময়, কৃষি, মত্স্য ও শিক্ষা খাতে সহযোগিতার বিষয়ে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে। আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষের বৈঠক শেষে এমওইউগুলো সই হয়।
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট তিন দিনের সফরে আজ দুপুরে কলম্বো থেকে ঢাকায় আসেন। বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিক বৈঠকের আগে দুই নেতা একান্তে প্রায় ৩০ মিনিট আলোচনা করেন। এ সময় তাঁরা আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ফোরামে একসঙ্গে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দেন। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
শেখ হাসিনা ও রাজাপক্ষে সন্ত্রাসবাদ দমন, খাদ্যনিরাপত্তা ও জাহাজ চলাচল খাতে সহযোগিতার বিষয়েও আলোচনা করেন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে অস্থায়ী সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতার প্রতি শ্রীলঙ্কার সমর্থনের বিষয়টি বিবেচনার আশ্বাস দেন রাজাপক্ষে।
আনুষ্ঠানিক বৈঠক শেষে দুই নেতার উপস্থিতিতে ওই পাঁচ সমঝোতা স্মারক সই হয়। সমঝোতা স্মারকে শ্রীলঙ্কার পক্ষে সে দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জি এল পিরেস এবং বাংলাদেশের পক্ষে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, তথ্য ও সংস্কৃতিমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, মত্স্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ও বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান সই করেন। এই পাঁচটি সমঝোতা স্মারকের মধ্যে রয়েছে কারিগরি শিক্ষা, সেবিকা প্রশিক্ষণ, সংস্কৃতি, শিক্ষা ও বিজ্ঞানবিনিময়, কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, মত্স্য ও পশুসম্পদ বিষয়ে গবেষণা এবং দুই দেশের রপ্তানি উন্নয়ন বোর্ডের সহযোগিতা।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব আবদুল করিম, পররাষ্ট্রসচিব মোহাম্মদ মিজারুল কায়েস ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ।
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা: সফরের প্রথম দিনে রাজাপক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে একাত্তরের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিনি মুক্তিযুদ্ধে আত্মোত্সর্গকারীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও কয়েক মিনিট নীরবতা পালন করেন। তিন বাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল এ সময় অভিবাদন জানায়। এরপর শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট স্মৃতিসৌধ চত্বরে একটি গাছের চারা রোপণ করেন এবং শোকবইয়ে সই করেন।
লালগালিচা সংবর্ধনা: শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বেলা একটার দিকে কলম্বো থেকে একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন। রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। বিমান থেকে নামার সময় ২১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে রাজাপক্ষেকে স্বাগত জানানো হয়।
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট তিন দিনের সফরে আজ দুপুরে কলম্বো থেকে ঢাকায় আসেন। বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিক বৈঠকের আগে দুই নেতা একান্তে প্রায় ৩০ মিনিট আলোচনা করেন। এ সময় তাঁরা আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ফোরামে একসঙ্গে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দেন। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশের সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
শেখ হাসিনা ও রাজাপক্ষে সন্ত্রাসবাদ দমন, খাদ্যনিরাপত্তা ও জাহাজ চলাচল খাতে সহযোগিতার বিষয়েও আলোচনা করেন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে অস্থায়ী সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতার প্রতি শ্রীলঙ্কার সমর্থনের বিষয়টি বিবেচনার আশ্বাস দেন রাজাপক্ষে।
আনুষ্ঠানিক বৈঠক শেষে দুই নেতার উপস্থিতিতে ওই পাঁচ সমঝোতা স্মারক সই হয়। সমঝোতা স্মারকে শ্রীলঙ্কার পক্ষে সে দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জি এল পিরেস এবং বাংলাদেশের পক্ষে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, তথ্য ও সংস্কৃতিমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, মত্স্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ও বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান সই করেন। এই পাঁচটি সমঝোতা স্মারকের মধ্যে রয়েছে কারিগরি শিক্ষা, সেবিকা প্রশিক্ষণ, সংস্কৃতি, শিক্ষা ও বিজ্ঞানবিনিময়, কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, মত্স্য ও পশুসম্পদ বিষয়ে গবেষণা এবং দুই দেশের রপ্তানি উন্নয়ন বোর্ডের সহযোগিতা।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব আবদুল করিম, পররাষ্ট্রসচিব মোহাম্মদ মিজারুল কায়েস ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ।
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা: সফরের প্রথম দিনে রাজাপক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে একাত্তরের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিনি মুক্তিযুদ্ধে আত্মোত্সর্গকারীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও কয়েক মিনিট নীরবতা পালন করেন। তিন বাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল এ সময় অভিবাদন জানায়। এরপর শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট স্মৃতিসৌধ চত্বরে একটি গাছের চারা রোপণ করেন এবং শোকবইয়ে সই করেন।
লালগালিচা সংবর্ধনা: শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বেলা একটার দিকে কলম্বো থেকে একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন। রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। বিমান থেকে নামার সময় ২১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে রাজাপক্ষেকে স্বাগত জানানো হয়।
0 comments:
Post a Comment
Thanks For Comment Pediabd Group Web Site. Every Day update News from get PediaBD News. And Update Picture Update All Web Site Visit http://www.yahoobest.com/ or
http://www.pediabd.com/